একসময় মিরপুর ও উত্তরা লোকেশন বলা হতো ঢাকার বাহিরের এলাকা। এখন রিয়েল বিল্ডিং কেনা বেচা বাজারের ‘হটস্পট’। এর আসল কাহিনী এবং কারণ, যোগাযোগ ব্যবস্থার বৈপ্লবিক পরিবর্তন, যা এনেছে ঢাকা মেট্রোরেল (MRT Line-6)। শুধু যাতায়াত নয়, এই দ্রুতগতির যোগাযোগ ব্যবস্থা বদলে দিয়েছে এই দুটি এলাকার পুরো আর্থ-সামাজিক মানচিত্র।
এক্সপার্টদের ধারণায়, প্রপার্টিতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ‘যোগাযোগই মূল্য’—এই নীতি মেনে মিরপুর ও উত্তরায় বিনিয়োগের এটাই দারুন উপযুক্ত সময়।
বাংলাদেশের চাকরি মাধ্যম দ্রুত এক নতুন মোড় আসতেছে। বর্তমান অর্থনৈতিক চাপ আর প্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তন (বিশেষ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই), এবং অভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদার আলোচনায়– এই সবকিছুই ২০২৬ সালের কর্মসংস্থানকে চিন্তিত করছে।
১. প্রযুক্তিনির্ভর পেশার:
সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকবে নিম্নলিখিত পেশাগুলোতে:
ডেটা সায়েন্টিস্ট যা আগেও ছিল এবং অ্যানালিস্ট: ব্যবসাকে এগিয়ে নিতে বিপুল পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ ও পূর্বাভাস দেওয়ার গুরুত্ব বাড়ছে।
সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করা: ডিজিটাল ডিল বিটকয়েন এর মতোই ও ক্লাউড কাঠামো বাড়ার সাথে সাথেই সাইবার আটকের ঝুঁকিও বাড়ছে। তথ্য সুরক্ষার জন্য দক্ষ সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ অপরিহার্য।
সফটওয়্যার ডেভেলপার যারা করেন(ফুল-স্ট্যাক ও এন্ড্রোইড এপ্লিকেশন অ্যাপ ডেভেলপার): এলাকা এবং বাহিরের বাজারে নতুন নতুন অ্যাপ ও সফটওয়্যারের চাহিদা মেটাতে দক্ষ প্রোগ্রামারদের প্রয়োজন বিপুল।
২. বাজারের কৌশল ও স্বাস্থ্যসেবা
প্রযুক্তির বাইরেও কিছু ঐতিহ্যবাহী ও নতুন খাতে শক্তিশালী চাহিদা দেখা যাবে:
স্বাস্থ্যসেবা পেশাজীবী (ডাক্তার, নার্স ও ল্যাব টেকনিশিয়ান):
ই-কমার্স এবং সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট:
৩. সরকারি খাতে পরিবর্তন ও চ্যালেঞ্জ
দ্রব্যমূল্য ও অনানুষ্ঠানিক খাত:
৪. টিকে থাকতে চাই নতুন দক্ষতা
অ্যানালিটিক্যাল থিঙ্কিং
মেশিন ভালো তো আপনিও ভালো! ওয়াশিং মেশিনের দীর্ঘায়ু নিশ্চিত করুন, টিপস দেখতে ক্লিক করুন।
মেশিন ভালো তো আপনিও ভালো! ওয়াশিং মেশিনের দীর্ঘায়ু নিশ্চিত করুন, টিপস দেখতে ক্লিক করুন।
অতিরিক্ত ডিটারজেন্ট ব্যবহার, ভুল জায়গায় মেশিন রাখা বা ওভারলোড করা—এই ভুলগুলোই আপনার প্রিয় মেশিনকে ধীরে ধীরে নষ্ট করে দেয়। আজই জেনে নিন কোন ৬টি সহজ উপায় মেনে চললে আপনার মেশিন বছরের পর বছর নিরবচ্ছিন্ন পরিষেবা দেবে।
ফ্ল্যাট কিনুন ২০২৫-এ
ঢাকার সেরা বিনিয়োগের সুযোগ: আপনার বাজেট ও চাহিদার সঙ্গে মানানসই জনপ্রিয় ও সাশ্রয়ী ১০টি এলাকা-র সম্পূর্ণ গাইড।
✨ Bikrie Property-এর বিশেষ অফার: এই সেরা এলাকাগুলিতে আপনার স্বপ্নের ফ্ল্যাট খুঁজে নিন সবচেয়ে সহজে ও কম দামে।
২০২৫ সালে ফ্ল্যাট কেনার পরিকল্পনা করছেন? সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখুন: ১. অবস্থান: আপনার ফ্ল্যাটের জন্য আদর্শ স্থান নির্বাচন করুন। শহরের কেন্দ্র, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিকট অথবা কর্মস্থলের কাছে থাকা ফ্ল্যাটগুলি অধিক সুবিধাজনক। ২. বাজেট: আপনার বাজেট নির্ধারণ করুন এবং তাতে ফ্ল্যাটের দাম, ট্যাক্স, রক্ষণাবেক্ষণ ও অন্যান্য খরচ অন্তর্ভুক্ত করুন। ৩. ফ্যাসিলিটি: ফ্ল্যাটে কি ধরনের সুবিধা দরকার? যেমন, পার্কিং, সুইমিং পুল, জিম, এবং অন্যান্য আধুনিক সুবিধা। ৪. সুরক্ষা: এলাকাটি নিরাপদ কিনা তা যাচাই করুন। সিসিটিভি, নিরাপত্তা গার্ড এবং অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করুন। ৫. ডেভেলপার: নির্ভরযোগ্য ডেভেলপার নির্বাচন করুন। তাদের পূর্ববর্তী প্রকল্পগুলি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করুন এবং গ্রাহক পর্যালোচনা পড়ুন। ৬. ফ্ল্যাটের ডিজাইন: ফ্ল্যাটের অভ্যন্তরীণ ডিজাইন এবং আকার আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী নির্বাচন করুন। ৭. বিক্রয় এবং ভাড়া: ভবিষ্যতে যদি বিক্রি বা ভাড়া দিতে চান, তবে সেই দিকটি মাথায় রাখুন। ২০২৫ সালে ফ্ল্যাট কেনার জন্য প্রস্তুতি নিতে এখন থেকেই কাজ শুরু করুন এবং আপনার স্বপ্নের বাড়ি খুঁজে বের করুন!
সময় ও জীবন বাঁচান! ⏳ ফোনের ভেতরে লুকিয়ে থাকা ৫টি ‘গুপ্ত’ ফিচার!
এই স্মার্ট কৌশলগুলি আপনার জীবনকে আরও সহজ করতে প্রস্তুত—আপনি তৈরি তো? আমরা সকলেই জীবনে কিছু সময় সাশ্রয়ী এবং কার্যকরী কৌশল খুঁজে থাকি। প্রতিদিনের কাজগুলোকে সহজ ও দ্রুত করার জন্য কিছু ইনোভেটিভ টিপস আপনাকে সাহায্য করতে পারে। ১. প্রযুক্তির ব্যবহার: স্মার্টফোন এবং অ্যাপস আপনার জীবনকে সহজ করে তুলতে পারে। যেমন, পরিকল্পনা বানানোর জন্য টাস্ক ম্যানেজার অ্যাপ ব্যবহার করুন। ২. অটোমেশন: ঘরের কাজগুলো অটোমেট করার জন্য স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করুন। যেমন, স্মার্ট থার্মোস্ট্যাট বা লাইটিং সিস্টেম। ৩. প্রাধান্য দিন: আপনার দিনের কাজগুলোকে প্রাধান্য অনুসারে সাজান। গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো প্রথমেই সম্পন্ন করুন। ৪. শিক্ষা ও উন্নয়ন: নতুন দক্ষতা অর্জনের জন্য অনলাইন কোর্স গ্রহণ করুন। এটি আপনার ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিগত উন্নয়নে সহায়ক। ৫. স্বাস্থ্যকর অভ্যাস: নিয়মিত ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের মাধ্যমে শরীরকে সুস্থ রাখুন। এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। ৬. মাইন্ডফুলনেস: মেডিটেশন বা ইয়োগার মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়ন করুন। এটি আপনাকে চাপ মুক্ত রাখতে সাহায্য করবে। ৭. নিবন্ধন ও পরিকল্পনা: আপনার যাবতীয় পরিকল্পনা এবং লক্ষ্যগুলি লিখে রাখুন। এটি আপনাকে ফোকাসড থাকতে সহায়তা করবে। এই কৌশলগুলি প্রয়োগ করলে আপনার দৈনন্দিন জীবন আরও সহজ ও আনন্দময় হয়ে উঠবে।
